পকাঠীর সারেংকাঠী গ্রামের নুরুল ইসলামের ক্লিন ইটভাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বন্ধ করে দিলেও দেশীয় কাঠ দিয়ে পোড়ানো হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাইদ জানান, নুরুল ইসলামের ক্লিন/পাজা ইটভাটা চেয়ারম্যানকে বলে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অতঃপর সামাজিক বন কর্মকর্তা মোঃ ইয়ুনুস তার অফিস স্টাফ পাঠিয়ে জব্দ করান ভাটায় পোড়ানোর বিভিন্ন প্রজাতির কাঠ যা জিম্মায় দেয়া হয় অত্র ওয়ার্ডের মেম্বর মোঃ ইফনুস আলীকে। জব্দের এক মাস পরে অবৈধ ইটভাটায় পোড়ানো হয় ওই কাঠ। এব্যাপাওে ইউপি সদস্য ইউনুস আলী বলেন, বন বিভাগ আমাকে জব্দ তালিকা না দেয়ায় আমি নুরুল ইসলামকে কাঠ পোড়ানোর বাধাঁ দিতে পারিনি। এসময় ভাটার পাশের আমড়া বাগান করা সুভাষ অভিযোগ করে বলেন, ভাটা মালিক নুরুল ইসলাম বিগত দিনে এখানে ইট পোড়ানোর কানে তার বাগানের গাছে ফুল নষ্ট হয়ে এবং প্রতি বছর অনেক ক্ষতি হয়েছে। সে কারনে সারেংকাঠী ইউপি চেয়ারম্যান সায়েমকে লিখিত অভিযোগ দেয়া হলেও কোন সুরাহা হয়নি। কিন্তু এবছর বন বিভাগ ও সাংবাদিকদের কারনে ইউএনও নাকি ভাটা বন্ধ করে দেয় যা পোড়ানোর কাঠ বাবদ নুরুল ইসলামের পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ হয়েছে দাবী করে আমাকে ও ভাটার আশেপাশের জমি মালিকদের সে টাকা দিতে হবে। এব্যাপারে নুরুল ইসলাম বলেন, আমি কারো কাছে টাকা দাবী করিনাই। এবং চেয়ারম্যান আমাকে ইট পোড়ানো নিষেধও করেনি। এবিষয়ে সারেংকাঠী ইউপি চেয়ারম্যান তাকে ফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যাইনি।
এসএম সরোয়ার,