বিধানসভা নির্বাচনে ওৎ পেতে আছে ভয়ঙ্কর এক বিষবৃক্ষ পশ্চিম বঙ্গের সীমান্তে বড় হচ্ছে জঙ্গী সংগঠন দুই দেশ সচেতন না হলে ভয়াঙ্কর বিপদের সন্মূখিন হতে হবে দুই দেশকেই।
এবং ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সচেতন নাহলে নির্বাচনে বড়ই বিপদ ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপির) জন্য পশ্চিম বঙ্গের তৃনমূল নির্বাচনী কৌশলে বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় আনুমানীক ৮০ লক্ষাধিক ভোটার তৈরী করে রেখেছে ওরা ভোটের সময় ভোট দিয়ে চলে আসে । এবং জঙ্গী আস্তানার জঙ্গীরা বুথ দখল সহ বোমা তৈরী সব ধরনের নাসকতা করতে প্রস্তুত থাকে সীমান্তের সকল মাদ্রাসাই জঙ্গীদের আস্তানা।
আর এই জঙ্গী আস্তানার মদদ দিচ্ছে স্বয়ং পশ্চিম বঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য গত লোকসভা নির্বাচনে এমন কিছু ভিডিও আমরা দেখেছি
সোস্যাল মিডিয়ায় অজস্র জঙ্গী অস্র হাতে তৃনমূলের জন্য বুথ দখলের এবং ছাপ্পা মারতে এটা যে কতটা
বাংলার জন্য তা আজ নয় আগামীতে বুঝবে দুই বাংলার মানুষ।
গত 15থেকে 18 সালে যে ভাবে বাংলাদেশে মাথাচাড়া দিয়েছিল জঙ্গীরা ।
মু্ক্তিযুদ্ধের চেতনায় সিঞ্চিত মাটি উর্বর, তাতে সংশয় নেই বিন্দুমাত্র। কিন্তু দীর্ঘ অযত্নে, অবহেলায় বহুফসলি জমিও আগাছা আর কাঁটাঝোপে ঢাকা পড়ে। এই কথাটা আমরা বোধ হয় মনে রাখিনি।
মনে রাখিনি বলেই একের পর এক ব্লগারের ক্ষতবিক্ষত, নিষ্প্রাণ দেহ দেখতে হচ্ছিল। নাস্তিক বা মুক্তমনা শিক্ষককে, ছাত্রকে
মৃত অবস্থায় পাওয়া যাচ্ছিল। তার পর ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে কেটে ফেলা শুরু হল– ঝিনাইদহে, পাবনায়, নাটোরে, আরও
কত কত অঞ্চলে। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হলো বরিশাল, নাসির,কুমিল্লা,
নগর, রংপুর সহ শত সহশ্র ঘর বাড়ী ।
হিন্দু পুরোহিত, খ্রিষ্টান ধর্ম যাজক, বৌদ্ধ
ভিক্ষু, নাস্তিক, ব্লগার,মুক্তমনা পর
আবার নামাজের সময় নামাজ পরা বাদ দিয়ে তারাবীর হাতে
আল্লাহু আকবর বলে রেস্টুরেন্ট দখল করে জিম্মি করে ২০ বিদেশি নাগরিককে গলা কেটে এবং দুই (০২) বীর পুলিশ অফিসারকে গুলি করে হত্যা
গুলশান হামলার দায় স্বীকার করেছিল আইএস।দেশে অভিযানে চলছে চলছে কঠোর গয়েন্দা নজরদারি ।
কিন্তু ভারতের সিমান্তে যে জঙ্গী আস্তানা গুলি আছে তাতো পশ্চিম বঙ্গ সরকারের মদদতে
রিস্টপুস্ট হচ্ছে এ বার কি বুঝতে পারছি, পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ? ঢাকার দৃষ্টান্ত
দেখে কি উপলব্ধি করছি, বেখেয়ালে কোন বিপজ্জনক মোড়ে পৌঁছে গিয়েছিল আগামীতে দু দেশের জন্যই বিপদ ওৎ পেতে আছে ? কোমর
বাঁধতে হবে এই বেলা। নচেৎ গুলিয়ে যাবে আমরা আফগান বা পাকিস্তান হতে চাইনা যে দেশেই জঙ্গি সন্ত্রাসী সৃস্টি হয়েছে সে দেশ ধংস্ব হয়ে যাচ্ছে এ দেখে মানুষের শিক্ষা গ্রহন করা উচিত আমরা যারা দেশকে ভালবাসি আমাদের আগামি
প্রজন্মকে ভালবাসি তারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদের প্রতিহত করতে হবে না হলে এ দেশ ভারত আফগান,পাকিস্তান,সিরিয়া,ইরাক এ রূপ নেবে সাবধান এদের প্রতিহত করুন ।বাংলাদেশে ভয়ঙ্কর এক বিষবৃক্ষ অনেকটা মাথাচাড়া
দিয়ে উঠেছিল সরকারের কঠোরতায় প্রশাসনের সজাগ দৃস্টি অনেকটা কমেছে।কিন্ত প্রতিবেশী দেশ ভারতে যে জঙ্গী আস্তানা গড়ে উঠছে তার কি হবে? বিপদ দু দেশেরই। জখন তখন এদেশে এসে হামলা করে চলে যেতে পারে। একে দু দেশের সরকার এবং বিরোধী দল ও
সাধারন জনগন ঐক্যবদ্ধ হয়ে উপরে ফেলতে হবে নচাৎ আগামিতে ভয়ঙ্কর বিপদ । তবে গত জঙ্গী ঘটনায় খুনের মিশন শুধু এটা না, বাংলাদেশকে হত্যা করে ফাকিস্তান বানানোর মিশন বন্ধ হয়েছে কিন্ত ভয় এখও কাটেনি ভারতের পশ্চিম বঙ্গে সিমান্ত সংলগ্নে গরে উঠেছে অনেক গুলি জঙ্গী আস্তানা এর মদদ দিচ্ছে স্বয়ং পশ্চিম বঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য গত লোকসভা নির্বাচনে এমন কিছু ভিডিও আমরা দেখেছি সোস্যাল মিডিয়ায় অজস্র জঙ্গী অস্র হাতে তৃনমূলের জন্য বুথ দখলের এবং ছাপ্পা মারতে এটা যে কতটা বিপদের দুই বাংলার জন্য তা আজ নয় আগামীতে বুঝবে দুই বাংলার মানুষ।কলকাতা, 3 জুলাই এই ছক বড় চেনা । জামাতুল মুজাহিদিনের ধাত্রীগৃহ বাংলাদেশেও একই পদ্ধতিতে কাজ করছে জঙ্গিরা । সেই দেশের গোয়েন্দা রিপোর্ট বলছে, চট্টগ্রামসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় জঙ্গি প্রশিক্ষণের আখড়া হয়ে উঠেছে মাদ্রাসাগুলি। সেই একই ছক কাজ করছে এই দেশেও । সম্প্রতি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাসংস্থা এই রাজ্যে যে রিপোর্ট পাঠিয়েছে তাতে বলা হয়েছে, বর্ধমান,বসিরহাট,সহ সিমান্তবর্তি এবং মুর্শিদাবাদের অনেক কয়কটি মাদ্রাসায় চলছে জঙ্গি প্রশিক্ষণ।
খাগড়াগড় বিস্ফোরণের তদন্তে উঠে এসেছিল তথ্য । গোয়েন্দারা জানতে পারেন, মকিমনগর মাদ্রাসা ও শিমুলিয়া মাদ্রাসায় জঙ্গি প্রশিক্ষণ, এমনকী আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের তালিমও দেওয়া হত। NIA-র হাতে ধৃত জঙ্গি তথা বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ হাবিবুর রহমান মকিমনগর মাদ্রাসাতেই ট্রেনিং নিয়েছিল । গোয়েন্দা সূত্রে খবর , এখানেই সে প্রথমবার বোমারু মিজান ওরফে কওসরের সংস্পর্শে আসে। এই দুই মাদ্রাসায় পুরুষদের সঙ্গে নারীদেরও ছিল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা । পরে উঠে আসে তৃতীয় আরেকটি মাদ্রাসার নাম । ডোমকলের ঘোড়ামারা মাদ্রাসা । এই মাদ্রাসাটিকে
জঙ্গিরা চিন্তিত করেছিল সেই সময়ে । পুরোদস্তুর প্রশিক্ষণ শুরুর আগেই ঘটে যায় খাগড়াগড়
বিস্ফোরণ। সামনে আসে মাদ্রাসায় প্রশিক্ষণের ঘটনা সূত্রে খবর, ভৌগোলিক অবস্থানের বিষয়টি মাথায়
রেখে হত বাছা হচ্ছে মাদ্রাসা । জঙ্গিরা এমন মাদ্রাসা বেছে নিচ্ছে যাতে সংশ্লিষ্ট জেলাতো বটেই, পার্শ্ববর্তী জেলার কার্যকলাপ সেখান
থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় । তারপর সেখানে দাওয়াতের মাধ্যমে প্রথমে চলছে মগজধোলাই । তারপর দেওয়া হচ্ছে জেহাদি শিক্ষার পাঠ । শেষে
শেখানো হচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার ও IED তৈরির পাঠ । “বর্ধমান এবং মুর্শিদাবাদের বেশ কিছু মাদ্রাসাকে ব্যবহার করে জঙ্গিরা এখনও
সক্রিয়। তারা নতুন সদস্য নিয়োগ করছে । ওইসব গোয়েন্দা রিপোর্ট রাজ্যকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে । নিতে বলা হয়েছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ।” গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন , শুধু প্রশিক্ষণ নয়, জঙ্গিদের শেল্টার দিতেও ব্যবহার করা হচ্ছে মাদ্রাসা । স্পেশাল টাস্কফোর্সে হাতে ধৃত জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া জঙ্গি আব্দুর রহিম জঙ্গিদের সেল্টারের ব্যবস্থা করত। এই কাজে ধুলিয়ান বা সুতি এলাকার কোনও মাদ্রাসাকে ব্যবহার করা হতো । এখন দু দেশেরই কঠোর এ্যকশনই একমাত্র সমাধান। প্রয়োজনে যৌথ অভিজানে এদের নির্মূল করতে হবে।