চাঁদপুর হাইমচর থানাধীন চরভৈরবী শিমুল অধিকারীর(০১৯১২৯১৯৭৩৮) পৈতৃকসম্প্রত্তির খতিয়ান নং ৬৯৩৯ জে. এল নং ৩৪ ও ৮৯২৯ দাগের জমিটি মোঃ আবদুর রহমান বেপারী
পিতাঃ সোনা মিয়া বেপারী বর্গা চাষ করতেন,এরপর একপর্যায়ে মোঃ আবদুল বেপারী গোপনে চাষকৃত জমিটি
১ মোঃ মরন ফাজাল
পিতাঃ ইদিস আলি ফাজাল
২ মোঃ হজা মুতায়েত
পিতাঃ মোঃ রেওয়াজ উদ্দিন মুতায়েত
দখল দিয়ে দেয়।শিমুল অধিকারীর পরিবার বাঁধা প্রদান করেও তাদের কে আটকাতে পারিনি।নানাভাবে হুমকি ভয়ভীতি প্রদর্শনের পর পেশিশক্তির দাপটে জীবনের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে প্রশাসন কে জানতে ও ভয় পায় সংখ্যালঘু পরিবারটি।
জাল স্টাম্প তৈরি করে ভূমিদস্যুরাই ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে সালিশের বিচার দিলে চেয়ারম্যান জমি উদ্ধার না করে দিয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকার বিনিময়ে বেদখলকৃত জমিটি বিক্রির চাপ দেয় এতে সংখ্যালঘু পরিবারটির অসম্মতি জানালে তাদের বার বার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অফিস থেকে চাপ সৃষ্টি করা হয়। যা এখনো চলমান।এবং আগামী ৩০ শে জানুয়ারি শনিবার বিকাল ৩ টায় আবারও ডেকেছে।
চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্ত ও ভূমিদস্যুদের রাঙ্গা চোখে চরম নিরাপত্তাহীনয় ভুগছে সংখ্যালঘু পরিবারটি এমন অবস্তায় চাঁদপুর জেলা প্রশাসক ও হাইমচর প্রশাসনের সুদৃষ্টি এবং সকলের সহযোগিতা কামনা করে সোস্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য শিমুল অধিকারী।