৯ই জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ রাত ১:৪৩
ব্রেকিং নিউজঃ
নৌকার প্রার্থীকে জয়ী করতে মহিলা শ্রমিক লীগের মতবিনিময় সভা আদিবাসী ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার “বিশ্বরেকর্ড গড়লো বাংলাদেশের গর্ব ঋতুরাজ ভৌমিক হৃদ্য” রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন মো. সাহাবুদ্দিন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বাংলাদেশ শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি হলেন দেশ সম্পাদক সুমন হালদার বিশ্বে নেতৃত্বের ভূমিকা নিতে যাচ্ছে ভারত : হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা আজ ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী দিবস । কৃত্বিতে খ্যাতি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের একজন মুন্সী আব্দুল মাজেদঃ ঝুমন দাশের বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে প্রশ্ন : এক হিন্দুকে বাদী করতে চেয়েছিলেন শাল্লার ওসি আফগানিস্থানে শিক্ষাকেন্দ্রে আত্মঘাতী হামলা : নিহত ১৯

মৈত্রী দিবস: বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বের ৫০ বছর

রিপোর্টার নাম
  • আপডেট টাইমঃ সোমবার, ডিসেম্বর ৬, ২০২১,
  • 525 সংবাদটি পঠিক হয়েছে

১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালিদের মুক্তি ও স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘটনাবলির প্রতি সমগ্র দক্ষিণ এশিয়া, তথা সমগ্র বিশ্বের দৃষ্টি নিবদ্ধ ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সামরিক সরকার ও সেনাবাহিনী বাংলাদেশের জনগণের ন্যায়সংগত অধিকার কেড়ে নিয়ে তাদের ওপর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ পরিচালনা করছিল।

তখন প্রতিবেশী গণতান্ত্রিক ভারত, বাংলাদেশের জনগণকে আশ্রয়, খাদ্য ও চিকিত্সাসহ সার্বিক সাহায্য সহযোগিতা করেছিল। একইসঙ্গে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং, বিশ্বজনমত গড়ে তোলাসহ অনেক কাজ করেছে ভারতের সরকার ও তার জনগণ। মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষ্যে বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ‘মৈত্রী দিবস’ উদযাপন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর মৈত্রী দিবস উদযাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর যারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করেছিল সে সময়ে বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক খারাপ পর্যায়ে পৌঁছায়। এরপর যখন থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন তখন থেকে সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ হতে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশ ভারত সম্পর্কের স্বর্ণালি সময়।

এ বছর, অর্থাৎ ২০২১ সালের ২৭ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র দামোদর মোদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা সফরের সময় বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের পর যৌথ বিবৃতিতে ৬ ডিসেম্বর মৈত্রী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত প্রথম জানানো হয়।

মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মাত্র ১০ দিন আগে ভারত ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী প্রথম দেশগুলোর মধ্যে ভারত অন্যতম। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার সে দেশের রাজনৈতিক নেতা, শিল্পী ও অন্যান্য ক্ষেত্রের ব্যক্তিত্ববর্গকে সম্মাননা জ্ঞাপন করছেন। ২০১৫ সালের ৭ জুন বঙ্গভবনে এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়িকে দেওয়া বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা পদক বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গ্রহণ করেন।

শ্রীঅটলবিহারী বাজপেয়িকে দেওয়া মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননার সাইটেশনে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে ১৯৭১-এর ১ থেকে ১১ আগস্ট জনসংঘের যুবক স্বেচ্ছাসেবকদের অংশগ্রহণে এক জনসত্যাগ্রহ কর্মসূচি এবং ১২ আগস্ট ভারতীয় পার্লামেন্টের সামনে এক সমাবেশের আয়োজনে শ্রীবাজপেয়ির নেতৃত্বদানের কথা বলা হয়।

এতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের মার্চে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণাকে অভিনন্দন জানিয়ে সে সময়ে শ্রীবাজপেয়ি ‘অর্গানাইজার’-এর সম্পাদকীয় লেখার কথা বলা হয়েছে। ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদি, শ্রীবাজপেয়ির সম্মাননা গ্রহণ করার সময় দেওয়া বক্তৃতায় এই সম্মাননাকে ভারতীয় জনগণের জন্য একটি মর্যাদাকর বিষয় হিসেবে আখ্যায়িত করে সে সময়ের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জনসংঘ কর্তৃক ১৯৭১-এর আগস্টে দিল্লিতে আয়োজিত সত্যাগ্রহে তরুণ বয়সে তার অংশগ্রহণের কথা স্মরণ করেন।

ঢাকা ও দিল্লি ছাড়া এবার মৈত্রী দিবস একসঙ্গে ১৮টি দেশে উদযাপিত হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে বেলজিয়াম, কানাডা, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, রাশিয়া, কাতার, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, জাপান,
মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, সুইজারল্যান্ড, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্র। মৈত্রী দিবস উদযাপন হচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে গভীর ও অচ্ছেদ্য বন্ধুত্বের প্রতিফলন, যা রক্ত ও আত্মোত্সর্গের মধ্য দিয়ে তৈরি হয়েছে।

২০২১-এর মার্চে বাংলাদেশ সফরের সময় একটি জাতীয় দৈনিকে ইমাজিনিং আ ডিফারেন্ট সাউথ এশিয়া উইথ বঙ্গবন্ধু শিরোনামে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদির একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছিল।

সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জীবন ও সংগ্রামের দিকে যখন আমরা ফিরে তাকাই, তখন আমি নিজেকে জিজ্ঞাসা করি, আমাদের উপমহাদেশ দেখতে কেমন হতো, যদি আধুনিককালের এই মহামানবকে হত্যা না করা হতো? এটি খুব নিশ্চিতভাবেই ধরে নেওয়া যায় যে, বঙ্গবন্ধু কাণ্ডারি হলে বাংলাদেশ ও আমাদের এই অঞ্চল খুব ভিন্নভাবে আবর্তিত হতো।

একটি সার্বভৌম, আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে শত্রুতা নয়, প্রতিবেশীদের সঙ্গে শান্তিতে থাকতে চায়, বেদনাদায়ক যুদ্ধের ভস্ম থেকে উঠে আসছিল। যদি এই ধারা বজায় থাকত, সম্ভবত ভারত ও বাংলাদেশ সাম্প্রতিক কালে যা অর্জন করেছে তা অনেক আগেই অর্জন করতে পারত।’

উদাহরণস্বরূপ তিনি ২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত ও বাস্তবায়িত স্হল সীমান্ত চুক্তির কথা উল্লেখ করেছেনঃ। ভারতের প্রধানমন্ত্রী এটিকে আধুনিক জাতিরাষ্ট্রের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু যদি জীবিত থাকতেন তাহলে অনেক আগেই এটি হতে পারত। আর তা যদি হতো তাহলে, সর্বসাকুল্যে আমাদের সহযোগিতা উন্নয়ন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং অংশগ্রহণমূলক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ভিন্ন উচ্চতায় পৌঁছাতো।

কৃষ্ণচন্দ্র সাগর তার ‘ওয়ার অব দ্য টুইনস’ শীর্ষক গ্রম্হে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার কর্তৃক পরিচালিত বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্যে ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর তারিখে ভারত কর্তৃক বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসরদের হাত থেকে জীবন বাঁচানোর জন্য বাংলাদেশের ১ কোটি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেছিল। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারতের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিকে কূটনৈতিক মাস্টার স্ট্রোক হিসেবে গণ্য করা হয়।

একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাদের কাছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের দিনটিকে গত অর্ধশতাব্দী ধরেই পালন করা হয়ে আসছে ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে। ২০২১ সাল থেকে ৬ ডিসেম্বর মৈত্রী দিবস উদযাপনের মাধ্যমে ডিসেম্বরে বিজয়ের মাসে মুক্তিযুদ্ধের ক্যালেন্ডারে যুক্ত হচ্ছে একটি গৌরবময় মাইলফলক| শোষণ থেকে মুক্তি ও স্বাধীন জীবনযাপনের জন্য বাঙালি জাতির দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ফলে জন্ম হয় বাংলাদেশের।

ইতিহাসে এই দিনটিকে যত্ন করে আগলে রাখতে দুই বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র ‘মৈত্রী দিবস’ লোগো ও ব্যাকড্রপ নকশা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। লোগো ও ব্যাকড্রপ প্রতিটি ক্যাটাগরির নকশার জন্য বিজয়ী প্রতিযোগীদের জন্য আটটি করে ১৭টি আকর্ষণীয় সম্মানী পুরস্কারের ব্যবস্থা রয়েছে। ১ম পুরস্কার হিসাবে ১ হাজার মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি টাকা অথবা ভারতীয় রুপি, ২য় পুরস্কার হিসাবে ৭০০ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি টাকা অথবা ভারতীয় রুপি, ৩য় পুরস্কার হিসাবে ৫০০ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি টাকা অথবা ভারতীয় রুপি দেওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে্

সবশেষে, ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ গণপরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু যে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন তা থেকে প্রাসঙ্গিক কিছু অংশ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে লেখাটি শেষ করছি।বঙ্গবন্ধু তখন তার ভাষণে বলেছিলেন, ‘যদি আমি ভারতের সরকারের বিষয়ে না বলি, তাহলে অন্যায় করা হবে।
আমার দেশের জনসাধারণ যখন প্রাণভয়ে ঘরবাড়ি ছেড়ে, ছোট ছেলেমেয়েদের নিয়ে পায়ে হেঁটে ভারতবর্ষে যায়, তখন ভারতের জনসাধারণ, পশ্চিমবঙ্গের জনসাধারণ, মেঘালয়, ত্রিপুরা এবং আসামের জনসাধারণ, বিশেষ করে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর সরকারকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।

কারণ তারা আমাদের জনসাধারণকে বুকে টেনে নিয়েছেন। স্মরণ করি ভারতের সেনাবাহিনীর ঐ সমস্ত জোয়ানকে, যারা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে থেকে সংগ্রাম করেছেন। আমি স্মরণ করি রাশিয়ার জনসাধারণ ও সরকারকে, যারা নিশ্চিতভাবে আমাদের সাহায্য করেছেন। তারা প্রকাশ্যে আমার গ্রেফতারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন। স্মরণ করি, গ্রেট ব্রিটেনের জনসাধারণকে, পশ্চিম জার্মানির জনসাধারণকে, জাপানের জনসাধারণকে, এমনকি আমেরিকার জনসাধারণকে, যারা আমাদের আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন। যারা যারা সমর্থন করেছিলেন, তাদের সবাইকে আমাদের এই গণপরিষদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাই।

এমনকি জাতিসংঘে রাশিয়া তিনটি ভেটো দিয়েছিল, তা না হলে সেখানে ষড়যন্ত্র চলছিল, তাতে বাংলাদেশের অবস্থা কী হতো, তা বলতে পারি না। যে সমস্ত পূর্ব ইউরোপীয় দেশ আমাদেরকে সমর্থন দিয়েছিল, বিশেষ করে, পোল্যান্ড, তাদের প্রত্যেককে এবং তাদের জনসাধারণকে এই পরিষদের মাধ্যমে ধন্যবাদ জানাতে চাই এবং স্মরণ করতে চাই।’

এই বছর ২০২১-এ এবং পরবর্তী বছরগুলোতে প্রতিবার ৬ ডিসেম্বর যখন মৈত্রী দিবস উদযাপন করা হবে তখন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বের কথা স্বতঃস্ফূর্তভাবে দুই দেশের জনগণ স্মরণ করবেন। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্ব বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসেরই অংশ।

লেখক: ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ এবং চেয়ারম্যান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

এই পোস্টটি শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ ...
© All rights Reserved © 2020
Developed By Engineerbd.net
Engineerbd-Jowfhowo
Translate »