জামায়াতে ইসলামীর আমির মকবুল আহমাদ ও নায়েবে আমির মিয়া গোলাম পরওয়ার ও সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমানসহ ৯ নেতাকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। সোমবার রাত ৯টার দিকে রাজধানীর উত্তরার একটি বাসা থেকে তাদের আটক করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উত্তর বিভাগের উপকমিশনার শেখ নাজমুল আলম বাংলা ট্রিবিউনকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, গোপন বৈঠক করার সময় মকবুল আহমাদসহ জামায়াতের ৯ নেতাকে আটক করা হয়েছে। তাদের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।
আটক হওয়া অন্যদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা মহানগরের সাবেক আমির এবং বর্তমানে কেন্দ্রের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল ডা.শফিকুর রহমানের ব্যক্তিগত সহকারী নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম মহানগর আমীর মো. শাহজাহান, চট্টগ্রাম মহানগর সেক্রেটারি নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আমির জাফর সাদিক। অপরজনের নাম এখনও জানা সম্ভব হয়নি।
এদিকে তাদের আটকের খবর নিশ্চিত করা হয়েছে জামায়াতের পক্ষ থেকেও। দলটির কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ডা. রিদওয়ানুল্লাহ শাহেদি দেশ1 জানান, ‘ আমিরে জামায়াতসহ ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। উত্তরার একটি বাড়ি থেকে তারা আটক হয়েছেন।’
গত বছরের ১৭ অক্টোবর একাত্তরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল জামায়াতে ইসলামীর তৃতীয় আমির হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন মকবুল আহমাদ।
জামায়াতে ইসলামীর রুকনরা গোপন ভোটের মাধ্যমে ২০১৭-২০১৮-২০১৯ কার্যকালের জন্য মকবুল আহমাদকে আমির হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন।
এর আগে জামায়াতের সাবেক আমির মতিউর রহমান নিজামীকে গ্রেফতারের পর প্রায় ৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি দলটির ভারপ্রাপ্ত আমিরের দায়িত্ব পালন করছিলেন। তখন তিনি আত্মগোপনে থেকেই দল পরিচালনা করেছেন।
গত বছরের ১৭ অক্টোবর একাত্তরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল জামায়াতে ইসলামীর তৃতীয় আমির হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন মকবুল আহমাদ।
জামায়াতে ইসলামীর রুকনরা গোপন ভোটের মাধ্যমে ২০১৭-২০১৮-২০১৯ কার্যকালের জন্য মকবুল আহমাদকে আমির হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন।
এর আগে জামায়াতের সাবেক আমির মতিউর রহমান নিজামীকে গ্রেফতারের পর প্রায় ৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি দলটির ভারপ্রাপ্ত আমিরের দায়িত্ব পালন করছিলেন। তখন তিনি আত্মগোপনে থেকেই দল পরিচালনা করেছেন।