এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারুকলা অনুষদের মাজহারুল ইসলাম মাহি বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যেসব মহান ব্যক্তিরা শহীদ হয়েছেন । সেসব ত্রিশ লাখ শহীদের লাশের পাহাড়ের ওপরে আমাদের লাল-সবুজের পতাকা উত্তোলিত হয়েছে। স্বাধীনতার সূর্যটাও শহীদদের লাশের ওপর দিয়ে উদিত হয়েছে। এই গ্রাফিতিতে সেসব মুহূর্ত তুলে ধরা হয়েছে। যা থেকে আমরা অতীতকে স্মরণ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিজয়ের মাস এলেই আমরা শহীদদের স্মরণে এধরনের গ্রাফিতি অঙ্কন করি। গত বছরও এধরনের একটি গ্রাফিতি আঁকা হয়েছিল। সেটাতেও শহীদের আত্মত্যাগের অবদান তুলে ধরা হয়েছিল।’
গ্রাফিতির বিষয়ে চলচ্চিত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক পিটার জেভিয়ার রোজারিও বলেন, ‘স্মৃতির বিজয়টাকে স্মরণ করতে গত বছর থেকে আমরা এধরনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। স্বাধীনতার সকল শহীদদের রক্তে আমাদের এই বিজয়। তাদের আত্মত্যাগে আমাদের আজকের স্বাধীনতা। শুধু বিজয়ের মাসে নয়, এই গ্রাফিতি দেখে সারা বছর মানুষ যাতে তাদের স্মরণ করে।’
এই সংগঠনের সভাপতি আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘শহীদদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের যে অর্জিত স্বাধীনতা তাদের স্মরণে আমরা এধরনের কর্মসূচি নিয়েছি।’