দেশের বিভিন্নস্থানে হামলা ও প্রচারে বাধাদান ভয়প্রর্দশনের চিত্র তুলে বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতৃবৃন্দ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন । জোটের সমন্বয়ক মোহাম্মদ শাহ আলম শনিবার এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর বেশ কয়েকটি এলাকায় বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রার্থীদের ওপর একাধিকবার হামলা করা হয়েছে। সভা সমাবেশ প্রচারে বাধা দেওয়া হচ্ছে।আওয়ামী লীগ নামধারীরাই এসব কর্মকান্ডে সরাসরি জড়িত। এসব বিষয়ে স্থানীয় রিটার্নিং অফিসার, স্থানীয় থানা এবং ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে প্রতিদিনে ঘটনা জানালেও তারা ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। বিবৃতিতে তিনি জানান, গতকাল টাঙ্গাইল-২ আসনে কাস্তে মার্কার প্রার্থী জাহিদ হোসেন খান, নেত্রকোণা-৪ আসনে কাস্তে মার্কার প্রার্থী জলি তালুকদার, সাতক্ষীরায় বাম জোটের অন্যতম নেতা আজিজুর রহমানের ওপর ও চাঁদপুরে মই মার্কার প্রার্থী শাহজাহান তালুকদার, এর আগে পিরোজপুর-১ আসনে কাস্তে মার্কার প্রার্থী ডা. তপন বসু, বগুড়া-৬ আসনে কাস্তে মার্কার প্রার্থী আমিনুল ফরিদ-এর ওপর হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন।এছাড়াও বিবৃতিতে বলা হয় ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের পলিটব্যুরোর সদস্য, সাতক্ষীরা-১ আসনে কাস্তে প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মোঃ আজিজুর রহমানের পথসভায় ২১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা থানাস্থ ধানদিয়া ইউনিয়নের ফুলবাড়ি বাজারে হামলা হয়। সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মোঃ আজিজুর রহমানের পথসভায় বক্তৃতা করার সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ অফিস থেকে ৭-৮ জন যুবক এসে প্রার্থীকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় এবং তার হাতের হ্যান্ডমাইক কেড়ে নিয়ে পথসভার উপর চড়াও হয়ে পথসভা পন্ড করে দেয়।বাসদ’র মনোনীত চাঁদপুর-৩ আসনের প্রার্থী শাহজাহান তালুকদারের নির্বাচনী প্রচারণায় গতকাল ২১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তোলঘর এলাকায় (কোর্ট সংলগ্ন) প্রচার মাইক ভেঙে ফেলে, ব্যাটারি ও মেশিন পুকুরে ফেলে দেয়, ফ্যাস্টুন ভেঙে ফেলে। প্রচারকর্মী ফারজানা আক্তার, মোবারক হোসাইন, আদনানকে মারধর করে। অটোড্রাইভার ইমনকেও মারধর করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্র লীগ সন্ত্রাসীরা।শাহ আলম এ বিষয় তুলে ধরে বলেন, প্রার্থীদের ওপরে হামলার ঘটনায় প্রশাসন ও রিটার্নিং অফিসারের নিষ্ক্রিয়তার কারণে প্রার্থীদের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার বিষয়ে কর্তৃপক্ষের স্বদিচ্ছা নিয়ে জনগণ সন্দিহান। তিনি প্রার্থীদের নিরাপত্তা ও সমান প্রচারণার সুযোগ নিশ্চিত করতে রিটার্নিং অফিসারের প্রতি আহ্বান জানান এবং যে সকল প্রশাসনিক কর্মকর্তারা দলীয় পক্ষপাত করছে তাদেরকে দায়িত্ব থেকে অপসারণের দাবি জানান।
দেশের বিভিন্নস্থানে হামলা ও প্রচারে বাধাদান ভয়প্রর্দশনের চিত্র তুলে বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতৃবৃন্দ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন । জোটের সমন্বয়ক মোহাম্মদ শাহ আলম শনিবার এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নির্বাচন কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর বেশ কয়েকটি এলাকায় বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রার্থীদের ওপর একাধিকবার হামলা করা হয়েছে। সভা সমাবেশ প্রচারে বাধা দেওয়া হচ্ছে।আওয়ামী লীগ নামধারীরাই এসব কর্মকান্ডে সরাসরি জড়িত। এসব বিষয়ে স্থানীয় রিটার্নিং অফিসার, স্থানীয় থানা এবং ঢাকায় নির্বাচন কমিশনে প্রতিদিনে ঘটনা জানালেও তারা ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। বিবৃতিতে তিনি জানান, গতকাল টাঙ্গাইল-২ আসনে কাস্তে মার্কার প্রার্থী জাহিদ হোসেন খান, নেত্রকোণা-৪ আসনে কাস্তে মার্কার প্রার্থী জলি তালুকদার, সাতক্ষীরায় বাম জোটের অন্যতম নেতা আজিজুর রহমানের ওপর ও চাঁদপুরে মই মার্কার প্রার্থী শাহজাহান তালুকদার, এর আগে পিরোজপুর-১ আসনে কাস্তে মার্কার প্রার্থী ডা. তপন বসু, বগুড়া-৬ আসনে কাস্তে মার্কার প্রার্থী আমিনুল ফরিদ-এর ওপর হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন।এছাড়াও বিবৃতিতে বলা হয় ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের পলিটব্যুরোর সদস্য, সাতক্ষীরা-১ আসনে কাস্তে প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মোঃ আজিজুর রহমানের পথসভায় ২১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা থানাস্থ ধানদিয়া ইউনিয়নের ফুলবাড়ি বাজারে হামলা হয়। সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মোঃ আজিজুর রহমানের পথসভায় বক্তৃতা করার সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ অফিস থেকে ৭-৮ জন যুবক এসে প্রার্থীকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় এবং তার হাতের হ্যান্ডমাইক কেড়ে নিয়ে পথসভার উপর চড়াও হয়ে পথসভা পন্ড করে দেয়।বাসদ’র মনোনীত চাঁদপুর-৩ আসনের প্রার্থী শাহজাহান তালুকদারের নির্বাচনী প্রচারণায় গতকাল ২১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তোলঘর এলাকায় (কোর্ট সংলগ্ন) প্রচার মাইক ভেঙে ফেলে, ব্যাটারি ও মেশিন পুকুরে ফেলে দেয়, ফ্যাস্টুন ভেঙে ফেলে। প্রচারকর্মী ফারজানা আক্তার, মোবারক হোসাইন, আদনানকে মারধর করে। অটোড্রাইভার ইমনকেও মারধর করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্র লীগ সন্ত্রাসীরা।শাহ আলম এ বিষয় তুলে ধরে বলেন, প্রার্থীদের ওপরে হামলার ঘটনায় প্রশাসন ও রিটার্নিং অফিসারের নিষ্ক্রিয়তার কারণে প্রার্থীদের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার বিষয়ে কর্তৃপক্ষের স্বদিচ্ছা নিয়ে জনগণ সন্দিহান। তিনি প্রার্থীদের নিরাপত্তা ও সমান প্রচারণার সুযোগ নিশ্চিত করতে রিটার্নিং অফিসারের প্রতি আহ্বান জানান এবং যে সকল প্রশাসনিক কর্মকর্তারা দলীয় পক্ষপাত করছে তাদেরকে দায়িত্ব থেকে অপসারণের দাবি জানান।
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ ...