পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ এতদিন হুমকি-ধামকি দিয়ে বলে বেড়িয়েছেন যে, তার কর্মীদের গায়ে হাত তুললে তৃণমূল গুণ্ডাদের হাত-পা ভেঙে, জামাকাপড় খুলে চরম শিক্ষা দিয়ে ছেড়ে দেবেন। এমনকি তিনি
বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর অব্যাহত রাজনৈতিক হিংসা। সেই হিংসা বন্ধ বন্ধ না হলে পাল্টা প্রতিরোধের হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। মঙ্গলবার তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ভিডিও বার্তায়
পশ্চিমবঙ্গে ভোটের ফল বেরোনোর পর থেকে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সমগ্র পশ্চিমবঙ্গ বেশী করে মুসলিম অধ্যাসিত এলাকা গুলিতেই ভাটপাড়া, জগদ্দল সহ ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের বহু জায়গা। ভাটপাড়া পৌরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ড রাহুতা
আমার মাথা কাজ করছে না ম্যাজিকটা কি দেখালো তৃনমূল রহস্যটা কোথায় লুকিয়ে ! ভেবেছিলাম কিছুদিন রাজনীতি নিয়ে কিছু লিখব না। কিন্তু লেখার জন্যে প্ররোচিত হচ্ছি কিছু ঘটনাপ্রবাহের তাড়নায়। আমার বিশ্লেষণ
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন বাংলাদেশ ভারত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ এ্যাসোসিয়েশনের ভারতীয় কমিটির সিনিয়ার যুগ্ন সম্পাদক এবং বিজেপি নেতা স্বপন মজুমদার তিনি বনগাঁ দক্ষিন আসন থেকে জিতেছেন বিজেপির প্রার্থী হয়ে ।
২১ মার্চ রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে আমি যে পূর্বাভাস পোস্ট করেছিলাম এখনও পর্যন্ত তাতেই অনড় থাকার বিষয়টিকে যদি কেউ আমার ওভার-কনফিডেন্স হিসেবে গণ্য করেন তাহলে আমার কিছুই বলার থাকতে
বহু জাতি, ভাষা, সংস্কৃতি নিয়ে ভারত রাষ্ট্রটি গঠিত। ভারতের স্বাভাবিক মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে বছরে ৬০.৪ জন। এই হিসাবে ১8০ কোটি মানুষের দেশ ভারতে গড়ে প্রতিদিন স্বাভাবিকভাবেই মানুষ মারা যান
আজ সকালে একটা ঝটকা খেয়েছিলাম আনন্দবাজারের প্রথম পৃষ্ঠায় চোখ রাখার সঙ্গে সঙ্গেই। ঝটকা খেতাম না যদি কাগজটা আনন্দবাজার না হতো ! প্রথম পৃষ্ঠার শীর্ষে ডিজিট্যাল কালার গ্রাফিক্সের মাধ্যমে দশটি একজিট
কথা মূলতঃ আমার পূর্বাভাসকে কেন্দ্র করেই। বাংলা প্রিন্ট মিডিয়া বা বৈদ্যুতিন চ্যানেলের ভোট বিশেষজ্ঞ এবং সমীক্ষক সংস্থাগুলোর বিশ্লেষণ বা বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার আনুমানিক ফলাফলের সঙ্গে আমার পূর্বাভাসের কোনো মিল নেই। মিল
২১ মার্চ আমার পূর্বাভাস ছিল বিজেপি ১৫১ থেকে ১৫৮-টি আসন দখল করতে পারে। কিন্তু তারপর প্রথম তিন দফা নির্বাচনের গতিপ্রকৃতি লক্ষ্য করে এবং তা খুঁটিয়ে বিশ্লেষণ করে আমার মনে হয়েছে