৫ই জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ দুপুর ১:০৫
ব্রেকিং নিউজঃ
আদিবাসী ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার “বিশ্বরেকর্ড গড়লো বাংলাদেশের গর্ব ঋতুরাজ ভৌমিক হৃদ্য” রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন মো. সাহাবুদ্দিন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বাংলাদেশ শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি হলেন দেশ সম্পাদক সুমন হালদার বিশ্বে নেতৃত্বের ভূমিকা নিতে যাচ্ছে ভারত : হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা আজ ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী দিবস । কৃত্বিতে খ্যাতি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের একজন মুন্সী আব্দুল মাজেদঃ ঝুমন দাশের বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে প্রশ্ন : এক হিন্দুকে বাদী করতে চেয়েছিলেন শাল্লার ওসি আফগানিস্থানে শিক্ষাকেন্দ্রে আত্মঘাতী হামলা : নিহত ১৯ টাঙ্গাইলের মধুপুরে হিন্দু যুবককে কুপিয়ে আহত করে জাহেদুল

১ লক্ষ নিষিদ্ধ বই দিয়ে তৈরি হল স্থাপত্য, উদ্দেশ্য শুনলে অবাক হবেন!

রিপোর্টার নাম
  • আপডেট টাইমঃ বুধবার, নভেম্বর ১, ২০১৭,
  • 1343 সংবাদটি পঠিক হয়েছে

গ্রিসের পারথেনন মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি হয়েছিল। আর এ যুগের ‘স্থাপত্য’টি তৈরি করা হল প্রায় ১ লাখ বই দিয়ে। তাই নাম দেওয়া হয়েছে ‘দ্য পারথেনন অফ বুকস’।

পারথেনন— গ্রিসের এক ঐতিহ্যমণ্ডিত মন্দির। দেবী অ্যাথেনার এই মন্দির তৈরি হওয়া শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ৪৪৭ সালে, এবং শেষ হয় খ্রিস্টপূর্ব ৪৩২ সালে। দেবী অ্যাথেনার নামেই নামকরণ করা হয় গ্রিসের শহর অ্যাথেন্সের।

সেই পারথেননকেই আবারও তৈরি করা হল। তবে এবার জার্মানিতে।

গ্রিসের পারথেনন মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি হয়েছিল। আর এ যুগের ‘স্থাপত্য’টি তৈরি করা হল প্রায় ১ লাখ বই দিয়ে। তাই নাম দেওয়া হয়েছে ‘দ্য পারথেনন অফ বুকস’।

জার্মানির ‘ইউনিভারসিটি টাউন’ নামে খ্যাত ক্যাসেল-এ প্রতি ৫ বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয় ‘ডকুমেন্টা’ নামে কনটেম্পোরারি আর্ট শো। এবং এ বছরে সকলের নজর কেড়েছে এই ‘দ্য পারথেনন অফ বুকস’।

আর্জেন্টিনার বিখ্যাত শিল্পী, ৭৪ বছরের মার্তা মিনুজিন-এর তৈরি এই পারথেনন আদতে সব রকম ‘সেন্সরশিপ’ তুলে নেওয়ার এক আর্জি জানিয়েছেন শিল্পী।


দ্য পারথেনন অফ বুকস— ছবি: এএফপি

বই দিয়ে তৈরি জার্মানির এই পারথেননের আয়তন, গ্রিসের পারথেননের একেবারে সমান সমান। অর্থাৎ, লম্বায় ৭০ মিটার, চওড়ায় ৩১ মিটার ও উচ্চতায় ১০ মিটার।

পারথেনন অফ বুকস-এ যে সব বই ব্যবহার করা হয়েছে তার প্রত্যেকটিই ব্যানড। ক্যাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ জন শিক্ষার্থী প্রায় ৭০০০০ ব্যানড বইয়ের তালিকা তৈরি করে। যার থেকে বেছে নেওয়া ১৭০টি টাইটেল। কিন্তু জার্মানির সব থেকে বিতর্কিত ও অবশ্যই ব্যানড বইটি নেই সেই তালিকায়— অ্যাডল্‌ফ হিটলারের লেখা ‘মেইন ক্যামফ’।

এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী শিল্পী মার্তা মিনুজিন জানিয়েছেন যে, অনুষ্ঠানের শেষ দিন পর্যন্ত এই ধরনের ব্যানড বই সংগ্রহ করবেন তিনি। অনুষ্ঠান শেষে বইগুলি বিলিয়ে দেওয়া হবে জনসাধারণের মধ্যে।

প্রসঙ্গত, পারথেনন অফ বুকস যেখানে তৈরি করা হয়েছে, ১৯৩৩ সালে নাৎসিরা ঠিক সেখানেই প্রচুর পরিমাণে বই পুড়িয়েছিল। সেই সব বইয়ের লেখকরা হয় ইহুদি ছিলেন, না হয় মার্কসবাদী ছিলেন।

এই পোস্টটি শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ ...
© All rights Reserved © 2020
Developed By Engineerbd.net
Engineerbd-Jowfhowo
Translate »