বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে শনিবার সকালে কল্যাণীতে একটি রোড শো করার কথা ছিল দলের পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়ের। সেই কর্মসূচিতে যোগ দিতে ঠাকুরনগরের বাড়ি থেকে কল্যাণী যাচ্ছিলেন শান্তনু। পথেই তাঁর গাড়িতে পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি গাড়ি তৃনমূল গুন্ডা বাহানী তাকে হত্যার চেস্টায় মুখোমুখি এসে ধাক্কা মারে৷
এরপর শান্তনু ঠাকুরকে বনগাঁর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাঁর চিকিৎসা চলছে। বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের দুর্ঘটনার পরই গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, এটা মমতাবালারই কারসাজি পুলিশের স্টিকার লাগানো গাড়ি চেপে এসে তৃণমূলের লোকজনই এই ঘটনা ঘটিয়েছে।শান্তনুকে খুনের চক্রান্ত করা হয়েছে। গোটাটাই পরিকল্পিত ছিল। শান্তনুর বাবা মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরও এই একই দাবি করেছেন মাকে এরাই পরিকল্পিত ভাবেই হত্যা করেছে ৷
যদিও সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন উত্তর ২৪ পরগণা জেলার তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি তথা মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তিনি বলেন, “কিচ্ছু হয়নি, কোনও ধাক্কাই লাগেনি। নাটক করছে।আসলে বুঝতে পেরেছে যে হেরে গিয়েছে। তাই এই সব নাটক সাজিয়েছে। মাথায় একটা লিউকোপ্লাস্ট লাগিয়েছে নিজেই হাসপাতালে চলে গিয়েছে।”এবার বুঝুন তৃনমূস কতটা মিথ্যা বলছে নিচের ছবি দেখুন
বনগাঁ কেন্দ্রেরই তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মমতাবালা ঠাকুর হেরে যাবার ভয়েই এই হত্যার চক্রান্ত করেছে ৷ মমতাবালা কে প্রশ্ন করা হলে শান্তনু ঠাকুরকে দেখতে হাসপাতালে যাবেন কিনা৷ তবে মমতাবালা জানিয়েছেন, ওখানে বিজেপির লোকজন ভরা ওরা ঝামেলা করবে তবে “শান্তনুর শারীরিক অবস্থা যদি সত্যিই খারাপ হয় তাহলে ভাববো তাহলে বোঝা যাচ্ছে তিনি যাবেন না কিছুটা ভয়ে আছেন ।