দলীয় প্রার্থী জ্যোতির্ময় সিংহ মাহাতো, দু’জনেই দাবি করছেন, ‘‘তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভের যে বিস্ফোরণ পঞ্চায়েতে ঘটেছিল, সেটা এক বছরে মিলিয়ে যায়নি। বরং গোটা রাজ্যে তৃণমূল-বিরোধী প্রবল হাওয়া রয়েছে।’’ যা শুনে শান্তিরামবাবুর প্রতিক্রিয়া, ‘‘পঞ্চায়েতের ফল যে খারাপ হয়েছে, তা মানছি। কিন্তু, পরিস্থিতি এখন অনেক ভাল। তৃনমূলকে হারাতে আমরা সব করতে প্রস্তুত
অন্য দিকে, বিজেপি শিবিরের আশা, বাম-কংগ্রেস ভোটের বড় অংশ তাদের দিকে ঝুঁকে সারা রাজ্যে ঘাসফুলকে হারিয়ে জয়ী হবে পদ্মফুলই। বিজেপির যেটা আশা, বাম-শিবিরে সেটাই চাইছে। কংগ্রেস, সিপিএম দু’দলের একাধিক নেতা একান্ত আলোচনায় তা উঠে এসেছে এ বার জোটের প্রার্থী থাকলে লড়াইটা অন্য রকম হত। ভোটও বাড়ত। কিন্তু, সমঝোতা ভেঙে যাওয়ায় আখেরে ফায়দা লুটবে বিজেপি। পঞ্চায়েতের ফলের নিরিখে বিজেপির আর এক শক্ত ঘাঁটি পাড়া ব্লকে দলীয় কার্যালয়ে বসে সিপিএমের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য দীননাথ লোধা বলছিলেন, ‘‘বিরোধী পরিসরটা আমরা কিছুতেই নিতে পারছি না। তাই আমাদের আশঙ্কা, বাম সমর্থকদের বড় অংশ পঞ্চায়েতের মতো এ বারও পদ্মফুলে বোতাম টিপবেন স্রেফ তৃণমূলকে হারানোর জন্য।’’
পুরুলিয়ার ফরওয়ার্ড ব্লক প্রার্থী, চার বারের সাংসদ বীরসিংহ মাহাতোর সখেদ মন্তব্য, ‘আমার তো ভাই সিংহ আঁকার লোকই নেই!’’ ঘটনা যে, এত বারের সাংসদের জন্য ফ্রন্টের ‘বড়দা’ সিপিএম-কে সে ভাবে পথে নামতে দেখাও যাচ্ছে না। সবাই পদ্ম ফুলের জয়ের দকে চেয়ে আছে ।
সব মিলিয়ে রাজ্যে এবার বিজেপির জোয়ার বইছে মমতার মুসলিম তোষন হিন্দু বিদ্ধেস আরো আগুনে খয়ের মত হিন্দু জাগরন তুলছে তাই এবারে ৮৭.৭ হিন্দু ভোট বেশীর ভাগই পাবে পদ্ম ফুল তাই পশ্চিম বঙ্গে বিজেপির জয়টা এবার ঠেকাতে পারছেনা মমতা ।