২৩শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ দুপুর ২:২০

মমতা এখন নোংরা রাজনীতি করছে মানুষের দৃষ্টি ঘোরাতেই মূর্তি ভাঙার ষড়যন্ত্র: মুকুল

রিপোর্টার নাম
  • আপডেট টাইমঃ মঙ্গলবার, মে ১৪, ২০১৯,
  • 240 সংবাদটি পঠিক হয়েছে

বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা নিয়ে রাজনৈতিক টানা পড়েন তুঙ্গে। আজ বিজেপি সভাপতি রোড শো-র পর তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে বিদ্যাসাগর কলেজের উঠোনে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি পর্যন্ত ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। এর পরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কড়া ভাষায় সমালোচনা করেন বিজেপির। বিজেপির পাল্টা সাফাই, তৃণমূলই গুন্ডা লাগিয়ে মূর্তি ভেঙেছে!

আজ রোড শো শেষের পর সিমলা স্ট্রিটে স্বামী বিবেকানন্দের বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল অমিত শাহের। কিন্তু যেতে পারেননি। তিনি অভিযোগ করেন, বিবেকানন্দের মূর্তিতে মালা দিতে দেওয়া হয়নি তাঁকে।

তাই রোড শো শেষ করে সোজা সুইসওতেলে চলে যান তিনি। সাড়ে আটটা নাগাদ ঢোকেন তিনি। সেখানেই ছিলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়, বাবুল সুপ্রিয়, দিলীপ ঘোষ, সুরিন্দর আলুওয়ালিয়া, কৈলাস বিজয়বর্গীয় প্রমুখ। তাঁর সকলেই অস্বীকার করেন বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার কথা।

দিলীপ ঘোষ বলেন, “আমরা মিছিল করে কলেজের বাইরে দিয়ে যাচ্ছিলাম, গেটে তালা দেওয়া ছিল। আমরা ঢুকিনি। ভেতরে ঝামেলা চলছিল শুনেছি। আমাদের লোকজন ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে বাধা দিয়েছি।” তিনি আরও বলেন, “শাসকদলের প্রেসিডেন্ট শহরে মিছিল করবে বলে ঠিক করা ছিল, তা হলে এই ধরনের জমায়েতের অনুমতি কেন দিল পুলিশ। দিদিমণি হোস্টেলেগুলিতে গুন্ডা পুষছেন ভাঙচুরের জন্য।”

মুকুল রায় আবার বলেন, “এত বড় রোড শো কখনও দেখেননি উনি (মমতা)। আজ দেখে বুঝেছেন দশটা আসনও পাবেন না। তাই দৃষ্টি ঘোরানোর জন্য নিজের লোক দিয়ে মূর্তি ভাঙালেন।” একই কথা বলেন বাবুল সুপ্রিয়ও। বলেন, “এটা এত বড় মিছিল হয়েছে, যে বিজেপির মিছিল হয়ে থাকেনি। বাংলার মিছিল হয়ে গিয়েছে, বাঙালির মিছিল হয়ে গিয়েছে। সেটা দেখেই এত রাগ। আমাদের কেউ ঢোকেইনি। বরং ইট-পাটকেল ভেতর থেকে এসেছে।”

এই পোস্টটি শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ ...
© All rights Reserved © 2020
Developed By Engineerbd.net
Engineerbd-Jowfhowo
Translate »