ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে সোমবার দূপুরে দিনাজপুর জেলার সেতাবগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের সুভাষ চন্দ্র রায়ের পুত্র পীরগঞ্জ সরকারি কলেজের ২০১৯ এইচএসসি পরীক্ষার্থী তিনি পীরগঞ্জ মহিলা কলেজে গত ০৬ মে গণিত ২য়পত্র পরীক্ষা দেন এবং পরীক্ষা শেষে পরীক্ষার্থী সজীব কুমার রায় সহ সকল পরীক্ষার্থী কক্ষ থেকে বের হওয়ার সময় হঠাৎ চন্দরিয়া ডিগ্রী কলেজর সহকারী অধ্যাপক মোঃ জর্জিসুর রহমান তাজু এইচএসসি পরীক্ষার্থী সজীব কুমার রায়ের শার্টের কলার ধরে এলোপাথাড়ি কিল, ঘুষি, চর, থাপ্পড় মারিতে থাকে এবং মারতে মারতে পীরগঞ্জ মহিলা কলেজের একাডেমিক ভবন দোতলায় কম্পিউটার ল্যাব কক্ষে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারপিটে জখম হন বলে অভিযোগে জানাজায়। পরে পীরগঞ্জ সরকারি কলেজের ২০১৯ সালের বিজ্ঞান বিভাগের এইচএসসি পরীক্ষার্থী সজীব কুমার রায় মাটপিটে জখম হলে তাকে সেখান থেকে মাঠে এনে বিভিন্ন অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে এবং ভয়ভীতি সহ প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করে বলে তোমাকে আর এই কলেজ পরীক্ষা দিতে দিবনা মর্মে তার হাত থেকে পরীক্ষার প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড ছিড়ে ফেলে। তখন মুমূর্ষু অবস্থায় পীরগঞ্জ সরকারি কলেজের সকল পরীক্ষার্থী তাকে উদ্ধার করে পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্ত্তি করেন। বর্তমানে আহত পরীক্ষার্থী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ সরকারি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ১। সজীব কুমার রায় ২। মোঃমেহেদী হাসান মীম ৩। আহমেদ আশফাক ৪। মোহাম্মদ ইবনে আল মুবীন ৫। মোঃআবদুল্লাহ আল মামুন পীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও অধ্যক্ষ পীরগঞ্জ সরকারি কলেজ বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে ও অধ্যাপক জর্জিসুর রহমান তাজুর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি বলে সাংবাদিক কে জানান।
পরীক্ষার্থীরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শিক্ষা মন্ত্রীর কর্তৃক জরুরী পদক্ষেপের গ্রহণের আহবান জানান। পরীক্ষার্থীরা আর বলেন ঐ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ না নিলে আমার সকল সরকারি কলেজের ছাএরা মানব বন্ধন সহ কঠোর আন্দোলন কর্মসূচী গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন।