রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের আবাসিক কর্মকর্তাদের জন্য মালামাল ক্রয় ও তা ফ্ল্যাটে উত্তোলনের জন্য অস্বাভাবিক দরের বিষয়টি সবার জানা। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে খবর প্রকাশের পর তা রীতিমত বোমা ফাটিয়েছে। এরপর দেশ বিদেশে এমন সমুদ্র চুরির বিষয়টি ছড়িয়ে পড়ায় এর সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করতে তদন্ত কমিটিও করেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
প্রশ্ন উঠছে এর পেছনে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে। কারা এই ‘বালিশ কাণ্ডের’ অনুমোদনকারী? কাদের স্বাক্ষরে বিল প্রস্তুত হয় কিংবা কাদের সহায়তায় ঠিকাদাররা এমন অদ্ভুত বিল জমা দিয়ে টাকা তোলার অনুমতি পান।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ছবি সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। তাতে দাবি করা হচ্ছে- ‘ছবির ব্যক্তির নাম মাসুদুল আলম। তিনি ওই বিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী। সেখানে ০১৭১৫-০০৪২৩৮ এই নম্বরটি উল্লেখ করে বলা হয় এখন থেকে দুর্নীতিবাজদের ছবি ভাইরাল করুন। যাতে অন্যরা সাবধান হয়ে যায়। এটা তার মোবাইল নম্বর, সবাই চোর লিখে মেসেজ দিন’।
তবে উল্লেখিত নম্বরটিতে একাধিকবার কল দিয়েও সংযোগ পাওয়া সম্ভব হয়নি। প্রতিবারই নম্বরটি ব্যস্ত পাওয়া গেছে।