রানা দাশগুপ্ত বলেন, “পঞ্চদশ সংশোধনীর পরেও এই সংবিধানে বাংলাদেশ আছে, আবার পাকিস্তানও আছে। এই সংবিধানে যেমন ধর্মনিরপেক্ষতা আছে তেমনি ধর্মতন্ত্রও আছে।
“এখনও ৭২ এর সংবিধানে প্রত্যাবর্তন করা হয়নি। বর্তমান সংবিধান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে না। এই সংবিধান সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা এবং জঙ্গিবাদের পাহারাদার।”
যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে ট্রাইব্যুনালের এ আইনজীবী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আন্তরিক না হতেন তাহলে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার দেখতাম না, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারও দেখতে পারতাম না।”
জেলা জজ কোর্টের ভারপ্রাপ্ত পাবলিক প্রসিকিউটর এস এম ইউসূফ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন জেলার অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সামছুল হক, জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক আব্দুর নূর, বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর ভূইয়া প্রমুখ।