খাগড়াছড়িতে বন্ধুকে আটকে রেখে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে খাগড়াছড়ি জেলা সদরের পার্বত্য জেলা পরিষদ পার্কে এ ঘটনা ঘটে। জেলা সদরের পাঁচমাইল এলাকার বাসিন্দা ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরী ১০ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে এক বন্ধুর সঙ্গে জেলা পরিষদ পার্কে ঘুরতে যায় ওই কিশোরী। এ সময় কয়েকজন যুবক এসে বন্ধুকে বেঁধে রেখে ওই কিশোরীকে গণধর্ষণ করে। এ সময় কিশোরীর চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
ঘটনার পরপরই পুলিশ জড়িত সন্দেহে কয়েকজনকে আটক করেছে। এদের মধ্যে ৪ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি সদর থানা পুলিশের ওসি মো. সাহাদাত হোসেন টিটো।
তিনি বলেন, ঘটনার মূল হোতাদের গ্রেফতারে পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
এদিকে ওই কিশোরীর ধর্ষণকারীদের গ্রেফতার ও শাস্তি নিশ্চিত করার দাবিতে শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি জেলা সদরে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ ত্রিপুরা স্টুডেন্ট ফোরাম।
মানববন্ধনে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি দেবাশীষ ত্রিপুরা ধর্ষকদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারপূর্বক সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অপুর্ব ত্রিপুরা, কারজল বরণ ত্রিপুরা, শাপলা ত্রিপুরা ও খাগড়াছড়ি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অংপ্রু মারমাসহ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
Hands from hotel employees trying to grab her, and foreign journalist attempting to protect her, surround Iman Al-Obeidi, right, who said she spent two days in detention after being arrested at a checkpoint in Tripoli, Libya, and was sexually assaulted by up to 15 men while in custody in Tripoli Saturday March 26, 2011, after storming into the hotel’s breakfast room to show her wounds to foreign media. A scuffle between hotel employees, information ministry officials and plain clothe police trying to grab her and stop the press for filming on one side and foreign media representatives followed. Two cameras were smashed on the ground and at least one reporter was beaten and kicked. Al-Obeidi was later taken in a car to an undisclosed location. (AP Photo/Jerome Delay)