২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ রাত ৯:২২
ব্রেকিং নিউজঃ

সুন্দর চেহারা পেতে চান? এই ১১টি জিনিস ভুলেও মুখে লাগাবেন না!

রিপোর্টার নাম
  • আপডেট টাইমঃ রবিবার, জানুয়ারি ৬, ২০১৯,
  • 511 সংবাদটি পঠিক হয়েছে

সুন্দর চেহারা পেতে চান- আমরা প্রতিদিন কত কিছুই বুঝে না বুঝে তো করে ফেলি। একটি বারও কি ভাবি যে এসবের মাধ্যমে নিজেদের স্বাস্থ্য সৌন্দর্যের কী ভীষণ ক্ষতি করে চলেছি?

যেমন ধরুন, বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে মুখে আলপনা এঁকেছেন কমবেশি সবাই, ডিওডোরেনট মাখতে গিয়ে মুখে লেগেই যায় একটু বেখেয়ালে, অনেকে লোশন ব্যবহার করেন মুখেও।

কিন্তু জানেন কি, এসব হতে পারে আপনার ত্বকের অনেক বড় সমস্যার জন্য দায়ী? কেবল রুক্ষ্ম ও শুষ্ক হয়ে যাওয়াই নয়, অকালে বলিরেখা পড়া সহ ত্বকের হরেক রকম সমস্যা ও অসুখের জন্য দায়ী হতে পারে এসব পণ্য।

আসুন, এবার চিনে নিই এমন ১১টি বস্তু যা ভুল করেও কখনো মুখে লাগাবেন না –

১) চুলে রঙ করতে গিয়ে খেয়াল রাখুন যে রঙ যেন মুখে না লাগে। আর অনেকেই চুলের কালার ম্যাচ করার জন্য ভ্রূ কালার করান যা খুবই ক্ষতিকর।

২) ডিওডোরেনট আপনার আন্ডারআর্মে ঘাম প্রতিরোধ করে মানেই এটা নয় যে আপনার মুখেও সেটা ঘাম হতে দেবেন না। মেকআপ সেট রাখার জন্য বা কিছুক্ষণ কম ঘামার জন্য অনেক মেয়েই বেশী চালাকি করে ডিওডোরেনট মুখে স্প্রে করেন। এই কাজটি ভুলেও করবেন না।

৩) হেয়ার স্প্রে যদি ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে মুখ ঢেকে তবেই মাখুন। এতে এমন উপাদান থাকে যা ত্বক রুক্ষ্ম করে তোলা, অকালে বলিরেখা, র‍্যাশ ও এলারজির জন্য দায়ী।

৪) ডালডা বা ঘি জাতীয় কোন দ্রব্য কখনো মুখে লাগতে দেবেন না। এই পণ্যগুলো মুখের জন্য অত্যন্ত ভারীও লোমকূপ বন্ধ করে দিতে যথেষ্ট।

৫) হ্যাঁ, শ্যাম্পু আপনার মাথার ত্বক ও চুলকে পরিষ্কার রাখে। কিন্তু সেটার অর্থ এই নয় যে শ্যাম্পু আপনার মুখের ত্বকের জন্য ভালো। চুলে শ্যাম্পু করার সময় সাবধানে করুন যেন মুখে না লাগে।

৬) হেয়ার সিরামের নামের সাথে “সিরাম” শব্দটি আছে বলেই ধরে নেবেন না যে সেটি আপনার ত্বকের জন্য ভালো। চুলের জন্য যেসব সিরাম যা সম্পূর্ণই মাথার চুলে ব্যবহারের জন্য তৈরি আর সেটাকে সেই কাজেই ব্যবহার করুন।

৭) বিশেষ করে আমাদের দেশে অনেকেই বডি লোশন মুখে মেখে থাকেন। মনে করেন যে যেটা শরীরে মাখা যায় সেটা মুখে মাখলে কী এমন ক্ষতি হবে।

তবে সত্য এটাই যে বডি লোশন আপনার মুখের কোমল ত্বকের জন্য অনেক বেশী ভারী যা উপকার করার বদলে কেবল ক্ষতিই করে। এতে নানান রকম সুগন্ধী উপাদান থাকে যা মুখের জন্য ভালো নয়। মুখে চাই আরও হালকা জিনিস।

৮) মেয়নিজ জিনিসটা খেতে যেমন মজাদার, তেমনই চুলের জন্য খুব ভালো। কিন্তু মুখের জন্য ভালো নয় মোটেও। অনেকে ফেস মাস্কে মেয়নিজ ব্যবহারের কথা বললেও এটা আসলে মোটেও ভালো নয়।

৯) ফুট ক্রিম বা পায়ে মাখার ক্রিম বা কোন ধরণের ভ্যাসেলিন জাতীয় পণ্য ভুল করেও কখনো মুখে স্পর্শকরাবেন না।

১০) ভিনেগার অনেক ঘরোয়া চিকিৎসায় কাজে লাগলেও আপনার মুখ থেকে দূরে রাখুন এই বস্তু। ভিনেগার ব্যবহারের পর হাত ভালো করে ধুয়ে তবেই মুখে হাত দিন।

১১) শিশুরা খেলার সময় কখনোই নেইল পলিশ দিয়েও আঁকিবুঁকি করে মুখে। অনেককে নেইল পলিশ দিয়ে কপালে টিপ আঁকতেও দেখা যায়। এই ভুলটি করবেন না কখনোই। মুখে থেকে দূরে রাখুন এই ক্ষতিকর রাসায়নিক।

কাঁচা হলুদ-মধু একসঙ্গে প্রতিদিন খেলে যা হয়

কাঁচা হলুদের গুণাবলী সম্পর্কে অনেকেই অবহিত। আয়ুর্বেদেও হলুদের উপকারিতার উল্লেখ রয়েছে। যে কোনও রকমের ইনফেকশন হলে কাঁচাহলুদের জুড়ি মেলা ভার।

ত্বকের সমস্যা, লিভারের সমস্যা, পেশীর সমস্যা, কেটে যাওয়া বা ছড়ে যাওয়ার জন্যও হলুদ উপকারী।

এছাড়া হলুদের মধ্যে এমন উপাদান থাকে যার ফলে গ্যাসট্রিক, পেপটিক এবং গ্যাসট্রিক আলসার ইত্যাদির জন্যও উপকারী। অ্যালঝাইমারস-এর জন্যও কাঁচা হলুদ উপকারী।

এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিকিৎসকরা প্রতিদিন কাঁচা হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। কাঁচা হলুদ খাওয়ার একটি পদ্ধতিও বর্ণনা করেছেন।

এক টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ গুঁড়ো এবং ১০০ গ্রাম মধু নিন। দুটোকে ভাল করে মিশিয়ে নিন। প্রতিবেদনটি থেকে জানা গিয়েছে, ফ্লু, জ্বর, সর্দি-কাশি হলে এই মিশ্রণ এক ঘণ্টা অন্তর অন্তর খান।

দ্বিতীয় দিন দু’ঘণ্টা অন্তর খান। রোজ অন্তত দু’বার হলুদ-মধু খেলে উল্লিখিত রোগগুলির থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন এই মিশ্রণ অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে।

চেষ্টায় ফল মেলে, মেদ ঝরিয়ে ভাইরাল এই মারোয়াড়ি দম্পতি

রব নে বানা দি জোড়ি’ই বাস্তবে। রব নে বনা দি জোড়ি ছবিতে শাহরুখ খানের ছাপোষা থেকে স্টাইলিশ অবতার বাস্তবে করে দেখিয়েছে এক মারোয়াড়ি দম্পতি।

চল্লিশ পার করেও শরীরে বদল এনেছেন আদিত্য শর্মা। ২০ কেজি ওজন কপিয়ে এখন তিনি মেদহীন তরুণ। বর্তমানে তাঁর ওজন ৭২ কিলোগ্রাম। নিজে শরীরচর্চা করে ছিপছিপে হননি, সঙ্গে নিয়েছেন সহধর্মিনীকেও। তাঁর স্ত্রী গায়ত্রী ঝরিয়েছেন ১১ কেজি।

রাজস্থানের শিক্ষা দফতরে চাকরি করেন আদিত্য শর্মা। গায়ত্রী ঘর সামলান। দম্পতির ১৪ বছরের ছেলে ও ৯ বছরের মেয়ে রয়েছে।

সপ্তাহে ৬দিন কসরত করেন স্বামী-স্ত্রী। প্রতিদিন শরীরের দুটি অংশের ব্যায়াম করেন তাঁরা। ভারতীয় সমাজে শরীর চর্চা নিয়ে নানা কথা শুনতে হয়, তা থেকে বাদ যাননি শর্মা দম্পতিও।

দুজনেই নিরামিশভোজী। পনীর, সয়াবিন ও ভাত ছিল তাঁদের ডায়েটে। এরসঙ্গে যোগ হয়েছে মাল্টিভিটামিন ও সাপ্লিমেন্ট।

এই পোস্টটি শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ ...
© All rights Reserved © 2020
Developed By Engineerbd.net
Engineerbd-Jowfhowo
Translate »