১১ই জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ রাত ১২:২৪
ব্রেকিং নিউজঃ
নগরীর ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী শাহ্ আমিনের প্রচারণায়য় মূখরিত আলিগলি । নৌকার প্রার্থীকে জয়ী করতে মহিলা শ্রমিক লীগের মতবিনিময় সভা আদিবাসী ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার “বিশ্বরেকর্ড গড়লো বাংলাদেশের গর্ব ঋতুরাজ ভৌমিক হৃদ্য” রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন মো. সাহাবুদ্দিন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বাংলাদেশ শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি হলেন দেশ সম্পাদক সুমন হালদার বিশ্বে নেতৃত্বের ভূমিকা নিতে যাচ্ছে ভারত : হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা আজ ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী দিবস । কৃত্বিতে খ্যাতি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের একজন মুন্সী আব্দুল মাজেদঃ ঝুমন দাশের বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে প্রশ্ন : এক হিন্দুকে বাদী করতে চেয়েছিলেন শাল্লার ওসি

এনার্জি ড্রিঙ্ক খেয়ে মাথার খুলি খোয়ালেন যুবক

রিপোর্টার নাম
  • আপডেট টাইমঃ রবিবার, অক্টোবর ২২, ২০১৭,
  • 602 সংবাদটি পঠিক হয়েছে

এনার্জি ড্রিঙ্ক খাওয়ার পরিণতি যে কতটা ভয়ানক হতে পারে তা হাড়ে হাড়ে টের পেলেন অস্টিন। খুলি ‘খুইয়ে’ বিকৃত মাথা হয়ে গেল তার।

সম্প্রতি সেই কাহিনী ফেসবুকে শেয়ার করেছেন অস্টিনের স্ত্রী ব্রিয়ানা। ব্রিয়ানা তখন ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। আর তার স্বামী অস্টিন দিন-রাত এক করে কাজ করছেন। দু’জনেই দিন গুনছেন তাদের নতুন অতিথির জন্য। সুখী পরিবারটির উপরে যেন হঠাৎই অভিশাপ নেমে আসে। ব্রিয়ানা তখন বাবার বাড়ি। এক সকালে ঘুম ভেঙে জানতে পারেন অস্টিনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

চিকিৎসকেরা জানান, কাজের সময় নিজেকে চাপমুক্ত রাখতে অত্যধিক এনার্জি ড্রিঙ্ক খেতেন অস্টিন। অত্যধিক টক্সিন খেয়ে তার মস্তিষ্কে ক্ষতের সৃষ্টি হয়।

ছিদ্র হয়ে যায় খুলিতে। দ্রুত অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন। টানা ৫ ঘণ্টা ধরে কঠিন অস্ত্রোপচার হয় অস্টিনের মস্তিষ্কের। কিন্তু এই একবারের অস্ত্রোপচার অস্টিনকে সুস্থ করে তোলার জন্য যথেষ্ট ছিল না। একাধিকবার তার অস্ত্রোপচার করতে হয়। বাদ দিতে হয় খুলির অনেকটা।

আর তাতেই তার খুলিতে ফাঁক থেকে যায়। অস্টিনের কপালের পর থেকে মাথার অর্ধেকটার খুলিই নেই। কপাল থেকে মাথার অর্ধেকটা বসে গিয়ে অদ্ভুত দেখতে হয়ে যায় অস্টিনকে। অসুস্থতার কারণে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন তিনি।

ইতিমধ্যে হাসপাতালে সন্তানের জন্ম দেন ব্রিয়ানা। সন্তানের জন্মের দু’মাস পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন অস্টিন। আর তারপরই যেন মিরাকল ঘটে যায়। সন্তানকে দেখার পর থেকেই আস্তে আস্তে অনেকটাই সুস্থ হতে শুরু করেন। এখন তিনি ব্রিয়ানার হাত ধরে উঠে দাঁড়ান। নিজে খেতে পারেন। আস্তে আস্তে হাঁটাচলাও করতে পারেন। তবে মাথাটা এখনও ওভাবেই রয়েছে তার।

ব্রিয়ানা এখন ভীষণ ব্যস্ত। ছেলে আর স্বামীর দেখভাল করেই দিন কাটে তাঁর। এনার্জি ড্রিঙ্ক থেকে একশো হাত দূরে থাকে তার পরিবার।

এই পোস্টটি শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ ...
© All rights Reserved © 2020
Developed By Engineerbd.net
Engineerbd-Jowfhowo
Translate »